Social Icons

Sunday, March 29, 2015

চট্টগ্রামে একমাত্র প্রতিবন্ধী প্রার্থী তসলিম

দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ার সময় ছাদ থেকে পড়ে বাম হাতে ব্যথা পান চট্টগ্রামের চান্দগাঁও শহীদ পাড়া এলাকার প্রয়াত ফিরোজ আহমেদের ছেলে মো. তসলিম হোসেন। চিকিৎসকের খামখেয়ালিতে কনুইয়ের ওপর থেকে তাঁর বাম হাতটা কেটে ফেলতে হয়। ৩৬ বছরের তরুণ বোঝেন প্রতিবন্ধীর কষ্ট। তাই প্রতিবন্ধীদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি এলাকার উন্নয়নের জন্য ৪ নম্বর চান্দগাঁও থেকে কাউন্সিলর পদে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। ২৮ এপ্রিলের চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে তিনিই একমাত্র প্রতিবন্ধী প্রার্থী।

আজ রোববার দুপুরে চট্টগ্রাম প্রতিবন্ধী উন্নয়ন সংস্থার (সিডিডিএস) সংগঠকদের সঙ্গে নিয়ে তসলিম হোসেন জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার দপ্তরে মনোনয়নপত্র জমা দেন...

Saturday, March 21, 2015

ঢাকা উত্তরে নাগরিক ঐক্যের মেয়র প্রার্থী মান্না


কারাগারে আটক নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্নাকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র প্রার্থী করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নাগরিক ঐক্য।
নাগরিক ঐক্য’র কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক কমিটির এক জরুরি সভা কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠনটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
নেতারা মাহমুদুর রহমান মান্নার আসন্ন ডিসিসি উত্তরের নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী ঘোষণার ব্যাপারে সভায় বিস্তারিত আলোচনার পর সিদ্ধান্ত নেয় নাগরিক ঐক্য।

Wednesday, March 18, 2015

review:কাল ম্যাচে বৃষ্টি হলে কী হবে?


ব্রিসবেনে বৃষ্টি উপকারই করেছিল মাশরাফিদের। ফাইল ছবিমেলবোর্নের আবহাওয়া দপ্তর দিচ্ছে এক দুঃসংবাদ। কালকের ম্যাচে হানা দিতে পারে বৃষ্টি। কাল বিকেল বা সন্ধ্যা নাগাদ বৃষ্টির সম্ভাবনা একটু বেশিই। আর ম্যাচটাও কিন্তু দিবা-রাত্রির। বৃষ্টির সম্ভাবনা শতাংশের হিসাবে প্রায় ৭০ ভাগ। বজ্রসহ ঝোড়ো বাতাসের সম্ভাবনাও প্রবল। পুরো সপ্তাহের আবহাওয়ার পূর্বাভাস পর্যালোচনা করে দেখা যায়, বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা কালকেই সবচেয়ে বেশি। বৃষ্টি যদি চলেই আসে তাহলে কী ঘটবে কোয়ার্টার ফাইনালের দ্বিতীয় ম্যাচটিতে? যে ম্যাচে মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-বাংলাদেশ।

কালকের ম্যাচটিতে যদি কোনো কারণে বৃষ্টি বাগড়া দেয় তাহলে পথ খোলা আছে কয়েকটি। প্রথমত, আম্পায়াররা দেখবেন কোনোভাবে ওভার কমিয়ে দিয়ে খেলাটি শেষ করা যায় কি না। তবে ওভার কমানোরও একটি নির্দিষ্ট মাত্রা আছে। উভয় দলকেই ন্যূনতম ২০ ওভার করে খেলার সুযোগ দিতে হবে। যদি সেটা সম্ভব না হয় তবে খেলা গড়াবে পরবর্তী ‘সংরক্ষিত’ দিনে। বলে রাখা ভালো নকআউট পর্বের প্রতিটি খেলার জন্যই এক দিন করে সংরক্ষিত আছে। অবশ্য নতুন করে খেলা শুরুর কোনো সুযোগ নেই। কালকের খেলা যেখানে শেষ হবে, সংরক্ষিত দিনে খেলা সেখান থেকেই আবার শুরু হবে।
ঘটনার শেষ এখানেই নয়। সংরক্ষিত দিনেও যদি বৃষ্টি কিংবা অন্য কোনো কারণে খেলা পরিত্যক্ত হয় অথবা খেলাটি যদি ‘টাই’ হয় তাহলে পরের রাউন্ডে যাওয়ার ক্ষেত্রে বিবেচনা করা হবে সংশ্লিষ্ট দলগুলোর গ্রুপ পর্বের পারফরম্যান্স। গ্রুপ পর্বে যারা পয়েন্ট তালিকায় ওপরে ছিল তারাই যাবে পরের রাউন্ডে। এ ক্ষেত্রে কালকের ম্যাচটিতে এই সুবিধা পেয়ে যাবে ভারত। কারণ গ্রুপ পর্বে ভারত ছিল অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন।

গ্রুপ পর্বে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচটিও ভেসে গিয়েছিল বৃষ্টিতে। সেদিনের বৃষ্টি অবশ্য শাপে বর হয়েই এসেছিল মাশরাফিদের জন্য। কেননা সেই ম্যাচ থেকে উপরি পাওনা হিসেবে পাওয়া ১ পয়েন্ট বাংলাদেশকে কোয়ার্টার ফাইনালে তুলতে বেশ ভালো অবদান রেখেছে। কিন্তু কালকের খেলায় বৃষ্টি হানা দিলে সেটা শাপে বর হবে, নাকি ‘বরে শাপ’ হবে, সেটা অবশ্য আজকেই বলা যাচ্ছে না।http://www.prothom-alo.com/sports/article/480184/

Tuesday, March 17, 2015

review:পাকিস্তানের আরেক দুঃসংবাদ



প্রচ্ছদ
খেলা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

পাকিস্তানের আরেক দুঃসংবাদ
অনলাইন ডেস্ক | আপডেট: ১৪:১১, মার্চ ১৭, ২০১৫
০ Like ৯


হঠাৎই বিশ্বকাপ শেষ ইরফানের। চবি: রয়টার্সচোটের কারণে আগেই বিশ্বকাপ শেষ হয়ে গিয়েছিল পাকিস্তানি ওপেনার মোহাম্মদ হাফিজ ও পেসার জুনায়েদ খানের। এই মিছিলে বিশ্বকাপের এ পর্যায়ে যোগ দিলেন দলের অন্যতম ভরসা মোহাম্মদ ইরফান। শুক্রবার অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচের আগে ইরফানের চোট স্বাভাবিকভাবেই কপালে ভাঁজ পড়েছে পাকিস্তান টিম ম্যানেজমেন্টের।

বিশ্বকাপে এ পর্যন্ত ৮ উইকেট নেওয়া ইরফান চোট পেয়েছেন পেলভিসে (নিতম্বে)। এক বিবৃতিতে পিসিবি জানিয়েছে, ‘সোমবার বিকেলে ইরফানের এমআরআই স্ক্যান করানো হয়েছে। রেডিওলজিস্টের রিপোর্টে পেলভিসে চোটের চিহ্ন পাওয়া গেছে। তবে বিষয়টির এখনো সমাধান হয়নি।’ পাকিস্তান দলের ফিজিও ব্রাড রবিনসন বললেন, ‘চোটে ইরফানের বিশ্বকাপ শেষ।’
ইরফানের বদলি খেলোয়াড় হিসেবে কে আসছেন—এ বিষয়ে পাকিস্তান টিম ম্যানেজমেন্ট অবশ্য এখনো নির্বাচক কমিটিকে কিছু জানায়নি। হয়তো তারা শুক্রবারের ম্যাচ পর্যন্ত অপেক্ষা করবে। ৭ ফুট ১ ইঞ্চি উচ্চতার ইরফানকে নিয়ে সাবেক পাকিস্তানি অধিনায়ক রশিদ লতিফ বললেন, ‘এ টুর্নামেন্টে নতুন বলে সে ভীষণ ভয়ংকর। ইরফানের অনুপস্থিতি পুষিয়ে নিতে ভালোভাবেই পুনর্বিন্যাস করতে হবে দলকে।’ তথ্যসূত্র: এএফপি, রয়টার্স।http://www.prothom-alo.com/sports/article/479323/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%95-%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%83%E0%A6%B8%E0%A6%82%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A6

Monday, March 16, 2015

review:ড্যান্ডি ডায়িং মামলায় আসামি খালেদা জিয়া কোকার পরিবার -

ঢাকা, ১৬ মার্চ:

প্রকাশ : ১৬ মার্চ, ২০১৫

বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো মারা যাওয়ায় সোনালী ব্যাংকে ড্যান্ডি ডাইংয়ের ৪৫ কোটি টাকা ঋণখেলাপী মামলায় খালেদা ‍জিয়া, কোকোর স্ত্রী ও দুই মেয়েকে আসামি করার আবেদন মঞ্জুর করেছেন আদালত।
সোনালী ব্যাংকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার ঢাকার অর্থঋণ আদালত-১ এর ভারপ্রাপ্ত বিচারক রোকসানা আরা হ্যাপী তাদের এ মামলায় আসামি করার অনুমতি দেন। হাইকোর্টের আদেশ দাখিল ও ইস্যু (বিচার্য বিষয়) গঠনের জন্য আগামী ১২ এপ্রিল দিন ধার্য করা হয়েছে।

review:বিশ্বের সবচেয়ে দামি সাত ঘড়ি চিনে নিন



১. দ্য রজার ডিউবুইস এক্সক্যালিবার কোয়াটুর
এক দশমিক এক মিলিয়ন ডলার মূল্যের এ ঘড়িটি নির্মাণে সাত বছর ধরে গবেষণা করতে হয়। এটি প্রতি সেকেন্ডে চারবার পালস ব্যালেন্স করে। ফলে ঘড়ির টিক টিক শব্দের বদলে এটি থেকে মোটরের শব্দই শোনা যায়। সুইস এ ঘড়ি বিশ্বে মাত্র তিনটি নির্মিত হয়েছে।
২. জায়গের-লেকোউল্টেস হাইব্রিস মেকানিকা
দেড় মিলিয়ন ডলার মূল্যের এ সুইস ঘড়িতে ১,৪৭২টি খণ্ড রয়েছে। এটি বিশ্বের সবচেয়ে জটিল ঘড়ি হিসেবে পরিচিত। এতে রয়েছে ক্যালেন্ডার ও ফ্লাইং টার্বিলন। ঘড়িটি বানাতে পাঁচ বছর সময় লেগেছে।
বিশ্বের সবচেয়ে দামি সাত ঘড়ি চিনে নিন

৩. দ্য গ্রিউবেল ফরসে আর্ট পিস ১ ওয়াচ
এক থেকে দুই মিলিয়ন ডলার মূল্যের এ সুইস ঘড়িতে রয়েছে স্যাফিয়ারের বহিরাবরণ। এটি ব্রিটিশ শিল্পী উইলার্ড উইগানের সূক্ষ্ম চিত্র সমৃদ্ধ।
বিশ্বের সবচেয়ে দামি সাত ঘড়ি চিনে নিন

৪. রিচার্ড মাইল’স টুরবিলন আরএম ৫৬-০২ স্যাফিয়ার ওয়াচ
জটিল এ ঘড়িটির খুচরা বিক্রয়মূল্য দুই মিলিয়ন ডলার। এতে রয়েছে সলিড স্যাফায়ারের স্বচ্ছ বহিরাবরন। এ ছাড়াও এটি স্ক্র্যাচ ও পানি প্রতিরোধী। এ মডেলের মাত্র ১০টি ঘড়ি নির্মিত হয়েছে।
বিশ্বের সবচেয়ে দামি সাত ঘড়ি চিনে নিন

৫. এ. ল্যাংজ অ্যান্ড সহনি’স গ্র্যান্ড কমপ্লিকেশন টাইমপিস
প্রায় দুই মিলিয়ন ডলার মূল্যের এ ঘড়িটিতে রয়েছে ৮৭৬টি যন্ত্রাংশ। এক বছর ধরে এটি নির্মাণ করতে হয়েছে। এ মডেলের ঘড়ি বিশ্বে মাত্র একটিই রয়েছে।
বিশ্বের সবচেয়ে দামি সাত ঘড়ি চিনে নিন

৬. প্যাটেক ফিলিস দ্য গ্র্যান্ডমাস্টার চাইম ওয়াচ
২.৬ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ের এ ঘড়িটি নির্মিত হয়েছে সুইস ঘড়ি নির্মাতার ১৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে। এতে দুটি ডায়াল ও ২১৪টি যন্ত্রাংশ রয়েছে। আট বছর ধরে এক লাখ ঘণ্টা কর্মশক্তি (ম্যান আওয়ার) ব্যয় করে এটি নির্মিত হয়েছৈ।
বিশ্বের সবচেয়ে দামি সাত ঘড়ি চিনে নিন

৭. দ্য গ্র্যাফট ডায়মন্ডস হ্যালুসিনেশন ওয়াচ
৫৫ মিলিয়ন ডলার মূল্যের এ ঘড়িটি মূলত একটি গহনা বিশেষ। সবচেয়ে দামি ঘড়ির তালিকায় এটি একমাত্র লেডিস ঘড়ি। ঘড়ির ব্যবসায় নতুন নামা গ্র্যাফট জুয়েলারির নতুন ঘড়ি এটি। অনেকটা ব্রেসলেটের মতোই এ ঘড়িটিতে রয়েছে অসংখ্য ডায়মন্ড ও প্ল্যাটিনাম খণ্ডের সমাহার।
সূত্র : বিজনেস ইনসাইডhttp://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2015/03/16/199375

Sunday, March 15, 2015

review: অব্যবহৃত সিমের মালিকানা হারাবেন গ্রাহক

মোবাইল সংযোগ একনাগাড়ে দুই বছর ব্যবহার না করলে সিমের মালিকানা হারাবেন মোবাইল ফোন গ্রাহক। এরপর সংশ্লিষ্ট কোম্পানি ওই নম্বরটি বিক্রি করে দিতে পারবে। এ ছাড়া অব্যবহৃত ইন্টারনেট ডেটা পরের মাসে কেনা প্যাকেজের সঙ্গে ব্যবহারের সুযোগ পাবেন গ্রাহকেরা।

বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) সম্প্রতি মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলোকে এ নির্দেশনা দিয়েছে। নির্দেশনায় তিনটি সুনির্দিষ্ট বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। মোবাইল কোম্পানিগুলো বলছে, তাদের সঙ্গে আলোচনা করেই এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে এবং দেশের মোবাইল খাতের জন্য এ সিদ্ধান্তকে তারা ইতিবাচকভাবেই দেখছে।

বিটিআরসির সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী (জানুয়ারি ২০১৫ পর্যন্ত), দেশে মোবাইল ফোনের গ্রাহকসংখ্যা ১২ কোটি ১৮ লাখ ৬০ হাজার। আর ইন্টারনেট গ্রাহকের সংখ্যা ৪ কোটি ২৭ লাখ ৬৬ হাজার।

গত বৃহস্পতিবার বিটিআরসির জারি করা ‘ডাইরেকটিভস অন সার্ভিস অ্যান্ড ট্যারিফ ২০১৫’ শীর্ষক এই নির্দেশনায় মোবাইল অপারেটরদের বিভিন্ন সেবা, অফার, নম্বর প্ল্যান, ব্যবহার নোটিফিকেশন, ট্যারিফ ও চার্জ, প্রচারমূলক কার্যক্রম (প্রমোশনাল অ্যাক্টিভিটিজ), মার্কেট কমিউনিকেশন ইত্যাদি বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়। এ ছাড়া মোবাইল সংযোগ অকার্যকর (ডি-অ্যাকটিভ), পুনরায় সচল (রি-অ্যাকটিভ), পুনরায় বিক্রির (রি-সেলিং) বিষয়গুলোও উল্লেখ করা হয় ওই নির্দেশনায়।

নির্দেশনায় বলা হয়, একনাগাড়ে কোনো মোবাইল সংযোগ ৯০ দিন বন্ধ থাকলে তা নিষ্ক্রিয় হয়ে যাবে। এক বছরের মধ্যে ন্যূনতম রিচার্জের মাধ্যমে সেটা চালু করতে পারবেন গ্রাহক। সিমটি যদি ৩৬৫ দিনের বেশি অব্যবহৃত থাকে তবে এটি সচল করতে গ্রাহককে ১৫০ টাকা রিচার্জ করতে হবে। গ্রাহক যদি এক বছরের মধ্যে বন্ধ সংযোগ চালু না করেন, তাহলে ৭৩০ দিনের (দুই বছর) মধ্যে অনধিক ১০০ টাকা ফি দিয়ে তা সচল করতে পারবেন। সংযোগ একনাগাড়ে দুই বছর বন্ধ থাকলেও মোবাইল কোম্পানিগুলো সেটা বিক্রি করতে পারবে না। দুই বছর পর্যন্ত ওই নম্বর সংরক্ষণ করতে হবে।

review:শেষ আটে কার প্রতিপক্ষ কে?



প্রচ্ছদ
খেলা
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
অনলাইন ডেস্ক | আপডেট: ২০:০৯, মার্চ ১৫, ২০১৫
০ Like ৪


এক নজরে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের চার কোয়ার্টার ফাইনালপুল ‘বি’কে তুলনামূলক সহজ হিসেবে বলেছিলেন অনেকেই। বিশ্বকাপ ক্রিকেটে দুটি গ্রুপের তুল্য-মূল্য বিচারে পুল ‘এ’ ছিল অনেক বেশি শক্তিশালী। ‘গ্রুপ অব ডেথ’ হিসেবেও অনেকে পুল ‘এ’কে অভিহিত করেছিলেন অনেকে। কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে, কোয়ার্টার ফাইনালের জায়গা নিয়ে জোর লড়াইটা কিন্তু হলো ‘সহজ’ গ্রুপ পুল ‘বি’তেই। এই গ্রুপের জোর লড়াইয়ের কোপটা পড়ল আয়ারল্যান্ডের ওপরই। তিনটি জয়সহ ওয়েস্ট ইন্ডিজের সমানসংখ্যক ৬ পয়েন্ট নিয়েও দেশের ফ্লাইট ধরতে হল তাদের। নেট রান রেটের বিচারে বিশ্বকাপের শেষ আটে ক্যারিবীয়রা।
আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজ আমিরাতকে হারিয়ে দিয়ে শেষ আটের দিকে এগিয়ে যায়। অ্যাডিলেডে পাকিস্তান-আয়ারল্যান্ড ম্যাচটি পরিত্যক্ত বা ‘টাই’ হলে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শেষ আটের যাত্রা পণ্ড হতে পারত। কিন্তু পাকিস্তান আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে দেওয়ায় সে দুর্ভাগ্যে পড়তে হয়নি ওয়েস্ট ইন্ডিজের। বরং পাকিস্তানের কাছে হেরে বাদ পড়ে যাওয়া দল ৬ পয়েন্ট পাওয়া আয়ারল্যান্ডই। এই গ্রুপের এক নম্বর দল ভারত। দুইয়ে আছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
গ্রুপ ‘এ’র চার কোয়ার্টার ফাইনালিস্ট চূড়ান্ত হয়ে গেছে আগেই। দারুণ পারফরম্যান্সে এই গ্রুপে সবচেয়ে আগে কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত করে নিউজিল্যান্ড। অস্ট্রেলিয়া নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরেছিল। ব্রিসবেনে বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচটিতেও বৃষ্টির কারণে পয়েন্ট ভাগাভাগি করতে হয়েছে তাদের। কিন্তু পরের ম্যাচগুলো সহজেই জিতে গ্রুপ ‘এ’র দ্বিতীয় স্পটটি বেশ সহজেই দখল করে নেয় তারা।

Friday, March 13, 2015

review:bangladesh v newzeland match score

Match: World Cup, 37th Match
Venue: Hamilton | Date: Mar 13, 2015
Toss: New Zealand elected to field


Coverage: World Cup 2015

Bangladesh 288-7 (50) | Mahmudullah 128(123) Rubel Hossain 0(0)

Partnership: 1 run(s) in 1 ball(s) | This Over: 1,wd,6,1,6,W,1
Other innings: New Zealand
Click!
Scoreboard
www.icc-cricket.com/.../banglad...

Bangladesh 288-7 (50) Runs Balls 4s 6s SR
Tamim Iqbal c Anderson b Boult 13 27 2 0 48.15
Imrul Kayes b Boult 2 19 0 0 10.53
Soumya Sarkar c Anderson b Vettori 51 58 7 0 87.93
Mahmudullah not out 128 123 12 3 104.07
*Shakib Al Hasan c Ronchi b Anderson 23 18 3 0 127.78
Mushfiqur Rahim c Ronchi b Anderson 15 25 2 0 60.00
Sabbir Rahman c McCullum b Elliott 40 23 5 2 173.91
Nasir Hossain c Taylor b Elliott 11 7 0 1 157.14
Rubel Hossain not out 0 0 0 0
Taijul Islam
Taskin Ahmed
Extras: 5 b:0 lb:1 nb:0 w:4
Total: 288-7 (50) | Curr. RR: 5.76
FOW:Imrul Kayes (4-1, 5.4), Tamim Iqbal (27-2, 9.4), Soumya Sarkar (117-3, 27.4), *Shakib Al Hasan (151-4, 34), Mushfiqur Rahim (182-5, 39.2), Sabbir Rahman (260-6, 47.2), Nasir Hossain (287-7, 49.5)
New Zealand O M R W Nb Wd RPO
Tim Southee 10 1 51 0 0 0 5.10
Trent Boult 10 3 56 2 0 1 5.60
Mitchell McClenaghan 8 0 68 0 0 0 8.50
Daniel Vettori 10 0 42 1 0 0 4.20
Corey Anderson 10 1 43 2 0 2 4.30
Grant Elliott 2 0 27 2 0 1 13.50
New Zealand team: Tim Southee, Trent Boult, Mitchell McClenaghan, Daniel Vettori, Corey Anderson, Grant Elliott, Ross Taylor, Kane Williamson, *Brendon McCullum, Martin Guptill, Luke Ronchi
Powerplay: 1: 1-10 ovs, 2: 34-38 ovs

review:Polli Kabi Jasimuddin


এইখানে তোর দাদীর কবর ডালিম গাছের তলে,
তিরিশ বছর ভিজায়ে রেখেছি দুই নয়নের জলে।
এতটুকু তারে ঘরে এনেছিনু সোনার মতন মুখ,
পুতুলের বিয়ে ভেঙে গেল বলে কেঁদে ভাসাইত বুক।
এখানে ওখানে ঘুরিয়া ফিরিতে ভেবে হইতাম সারা,
সারা বাড়ি ভরি এত সোনা মোর ছড়াইয়া দিল কারা।
সোনালী ঊষায় সোনামুখে তার আমার নয়ন ভরি,
লাঙ্গল লইয়া ক্ষেতে ছুটিতাম গাঁয়ের ও-পথ ধরি।
যাইবার কালে ফিরে ফিরে তারে দেখে লইতাম কত,
এ কথা লইয়া ভাবি-সাব মোর তামাশা করিত শত।
http://en.wikipedia.org/wiki/Jasimuddin
এমন করিয়া জানিনা কখন জীবনের সাথে মিশে,
ছোট-খাট তার হাসি-ব্যথা মাঝে হারা হয়ে গেনু দিশে।
বাপের বাড়িতে যাইবার কালে কহিত ধরিয়া পা,
আমারে দেখিতে যাইও কিন্তু উজান-তলীর গাঁ।
শাপলার হাটে তরমুজ বেচি দু পয়সা করি দেড়ী,
পুঁতির মালা এক ছড়া নিতে কখনও হতনা দেরি।
দেড় পয়সার তামাক এবং মাজন লইয়া গাঁটে,
সন্ধ্যাবেলায় ছুটে যাইতাম শ্বশুর বাড়ির বাটে !
হেস না–হেস না–শোন দাদু সেই তামাক মাজন পেয়ে,
দাদী যে তোমার কত খুশি হোত দেখিতিস যদি চেয়ে।
নথ নেড়ে নেড়ে কহিত হাসিয়া, ‘এতদিন পরে এলে,
পথপানে চেয়ে আমি যে হেথায় কেঁদে মরি আঁখি জলে।’

আমারে ছাড়িয়া এত ব্যথা যার কেমন করিয়া হায়,
কবর দেশেতে ঘুমায়ে রয়েছে নিঝ্ঝুম নিরালায়।
হাত জোড় করে দোয়া মাঙ্ দাদু, ‘আয় খোদা, দয়াময়,
আমার দাদীর তরেতে যেন গো ভেস্ত নাজেল হয়।’

তার পরে এই শুন্য জীবনে যত কাটিয়াছি পাড়ি,
যেখানে যাহারে জড়ায়ে ধরেছি সেই চলে গেছে ছাড়ি।
শত কাফনের শত কবরের অঙ্ক হৃদয়ে আঁকি
গনিয়া গনিয়া ভুল করে গনি সারা দিনরাত জাগি।
এই মোর হাতে কোদাল ধরিয়া কঠিন মাটির তলে,
গাড়িয়া দিয়াছি কতসোনা মুখ নাওয়ায়ে চোখের জলে।
মাটিরে আমি যে বড় ভালবাসি, মাটিতে লাগায়ে বুক,
আয় আয় দাদু, গলাগলি ধরে কেঁদে যদি হয় সুখ।

এইখানে তোর বাপ্জী ঘুমায়, এইখানে তোর মা,
কাঁদছিস তুই ? কি করিব দাদু, পরান যে মানে না !
সেই ফাল্গুনে বাপ তোর এসে কহিল আমারে ডাকি,
বা-জান, আমার শরীর আজিকে কি যে করে থাকি থাকি।
ঘরের মেঝেতে সপ্ টি বিছায়ে কহিলাম, বাছা শোও,
সেই শোওয়া তার শেষ শোওয়া হবে তাহা কি জানিত কেউ ?
গোরের কাফনে সাজায়ে তাহারে চলিলাম যবে বয়ে,
তুমি যে কহিলা–বা-জানেরে মোর কোথা যাও দাদু লয়ে?
তোমার কথার উত্তর দিতে কথা থেমে গেল মুখে,
সারা দুনিয়ার যত ভাষা আছে কেঁদে ফিরে গেল দুখে।
তোমার বাপের লাঙল-জোয়াল দু হাতে জড়ায়ে ধরি,
তোমার মায়ে যে কতই কাঁদিত সারা দিন-মান ভরি।
গাছের পাতারা সেই বেদনায় বুনো পথে যেত ঝরে,
ফাল্গুনী হাওয়া কাঁদিয়া উঠিত শুনো মাঠখানি ভরে।
পথ দিয়ে যেতে গেঁয়ো-পথিকেরা মুছিয়া যাইতো চোখ,
চরণে তাদের কাঁদিয়া উঠিত গাছের পাতার শোক।
আথালে দুইটি জোয়ান বলদ সারা মাঠ পানে চাহি,
হাম্বা রবেতে বুক ফাটাইত নয়নের জলে নাহি।
গলাটি তাদের জড়ায়ে ধরিয়া কাঁদিত তোমার মা,
চোখের জলের গহীন সায়রে ডুবায়ে সকল গাঁ।
উদাসিনী সেই পল্লীবালার নয়নের জল বুঝি,
কবর দেশের আন্ধার ঘরে পথ পেয়েছিল খুঁজি।
তাই জীবনের প্রথম বেলায় ডাকিয়া আনিল সাঁঝ,
হায় অভাগিনী আপনি পরিল মরণ-বীষের তাজ।
মরিবার কালে তোরে কাছে ডেকে কহিল, ‘বাছারে যাই,
বড় ব্যথা রল দুনিয়াতে তোর মা বলিতে কেহ নাই;
দুলাল আমার, দাদু রে আমার, লক্ষ্মী আমার ওরে,
কত ব্যথা মোর আমি জানি বাছা ছাড়িয়া যাইতে তোরে।’
ফোঁটায় ফোঁটায় দুইটি গণ্ড ভিজায়ে নয়ন-জলে,
কি জানি আশিস্ করি গেল তোরে মরণ-ব্যথার ছলে।


ক্ষণ পরে মোরে ডাকিয়া কহিল, ‘আমার কবর গায়,
স্বামীর মাথার ‘মাথাল’ খানিরে ঝুলাইয়া দিও বায়।’
সেই সে মাথাল পচিয়া গলিয়া মিশেছে মাটির সনে,
পরানের ব্যথা মরে না কো সে যে কেঁদে ওঠে ক্ষণে ক্ষণে।
জোড়-মানিকেরা ঘুমায়ে রয়েছে এইখানে তরু-ছায়,
গাছের শাখারা স্নেহের মায়ায় লুটায়ে পড়েছে গায়ে।
জোনাকি মেয়েরা সারা রাত জাগি জ্বালাইয়া দেয় আলো,
ঝিঁঝিরা বাজায় ঘুমের নুপুর কত যেন বেসে ভাল।
হাত জোড় করে দোয়া মাঙ দাদু,’রহমান খোদা, আয়,
ভেস্ত নাজেল করিও আজিকে আমার বাপ ও মায়ে।’

এইখানে তোর বু-জীর কবর, পরীর মতন মেয়ে,
বিয়ে দিয়েছিনু কাজীদের ঘরে বনিয়াদী ঘর পেয়ে।
এত আদরের বু-জীরে তাহারা ভালবাসিত না মোটে।
হাতেতে যদিও না মারিত তারে শত যে মারিত ঠোঁটে।
খবরের পর খবর পাঠাত, ‘দাদু যেন কাল এসে,
দু দিনের তরে নিয়ে যায় মোরে বাপের বাড়ির দেশে।
শ্বশুর তাহার কসাই চামার, চাহে কি ছাড়িয়া দিতে,
অনেক কহিয়া সেবার তাহারে আনিলাম এক শীতে।
সেই সোনামুখ মলিন হয়েছে, ফোটে না সেথায় হাসি,
কালো দুটি চোখে রহিয়া রহিয়া অশ্রু উঠিত ভাসি।
বাপের মায়ের কবরে বসিয়া কাঁদিয়া কাটাত দিন,
কে জানিত হায়, তাহারও পরানে বাজিবে মরণ-বীণ!
কি জানি পচানো জ্বরেতে ধরিল আর উঠিল না ফিরে,
এইখানে তারে কবর দিয়াছি দেখে যাও দাদু ধীরে।

ব্যথাতুরা সেই হতভাগিনীরে বাসে নাই কেউ ভাল,
কবরে তাহার জড়ায়ে রয়েছে বুনো ঘাসগুলি কালো।
বনের ঘুঘুরা উহু উহু করি কেঁদে মরে রাতদিন,
পাতায় পাতায় কেঁপে ওঠে যেন তারি বেদনার বীণ।
হাত জোড় করে দোয়া মাঙ দাদু,’আয় খোদা দয়াময়!।
আমার বু-জীর তরেতে যেন গো ভেস্ত নাজেল হয়।’

হেথায় ঘুমায় তোর ছোট ফুপু সাত বছরের মেয়ে,
রামধনু বুঝি নেমে এসেছিল ভেস্তের দ্বার বেয়ে।
ছোট বয়সেই মায়েরে হারায়ে কি জানি ভাবিত সদা,
অতটুকু বুকে লুকাইয়াছিল কে জানিত কত ব্যথা।
ফুলের মতন মুখখানি তার দেখিতাম যবে চেয়ে,
তোমার দাদীর মুখখানি মোর হৃদয়ে উঠিত ছেয়ে।
বুকেতে তাহারে জড়ায়ে ধরিয়া কেঁদে হইতাম সারা,
রঙিন সাঁঝেরে ধুয়ে মুছে দিত মোদের চোখের ধারা।


 

Sample text

advertisement

your java script add here.

Sample Text

Sample Text

 
Blogger Templates