Monday, March 16, 2015
review:বিশ্বের সবচেয়ে দামি সাত ঘড়ি চিনে নিন
১. দ্য রজার ডিউবুইস এক্সক্যালিবার কোয়াটুর
এক দশমিক এক মিলিয়ন ডলার মূল্যের এ ঘড়িটি নির্মাণে সাত বছর ধরে গবেষণা করতে হয়। এটি প্রতি সেকেন্ডে চারবার পালস ব্যালেন্স করে। ফলে ঘড়ির টিক টিক শব্দের বদলে এটি থেকে মোটরের শব্দই শোনা যায়। সুইস এ ঘড়ি বিশ্বে মাত্র তিনটি নির্মিত হয়েছে।
২. জায়গের-লেকোউল্টেস হাইব্রিস মেকানিকা
দেড় মিলিয়ন ডলার মূল্যের এ সুইস ঘড়িতে ১,৪৭২টি খণ্ড রয়েছে। এটি বিশ্বের সবচেয়ে জটিল ঘড়ি হিসেবে পরিচিত। এতে রয়েছে ক্যালেন্ডার ও ফ্লাইং টার্বিলন। ঘড়িটি বানাতে পাঁচ বছর সময় লেগেছে।
বিশ্বের সবচেয়ে দামি সাত ঘড়ি চিনে নিন
৩. দ্য গ্রিউবেল ফরসে আর্ট পিস ১ ওয়াচ
এক থেকে দুই মিলিয়ন ডলার মূল্যের এ সুইস ঘড়িতে রয়েছে স্যাফিয়ারের বহিরাবরণ। এটি ব্রিটিশ শিল্পী উইলার্ড উইগানের সূক্ষ্ম চিত্র সমৃদ্ধ।
বিশ্বের সবচেয়ে দামি সাত ঘড়ি চিনে নিন
৪. রিচার্ড মাইল’স টুরবিলন আরএম ৫৬-০২ স্যাফিয়ার ওয়াচ
জটিল এ ঘড়িটির খুচরা বিক্রয়মূল্য দুই মিলিয়ন ডলার। এতে রয়েছে সলিড স্যাফায়ারের স্বচ্ছ বহিরাবরন। এ ছাড়াও এটি স্ক্র্যাচ ও পানি প্রতিরোধী। এ মডেলের মাত্র ১০টি ঘড়ি নির্মিত হয়েছে।
বিশ্বের সবচেয়ে দামি সাত ঘড়ি চিনে নিন
৫. এ. ল্যাংজ অ্যান্ড সহনি’স গ্র্যান্ড কমপ্লিকেশন টাইমপিস
প্রায় দুই মিলিয়ন ডলার মূল্যের এ ঘড়িটিতে রয়েছে ৮৭৬টি যন্ত্রাংশ। এক বছর ধরে এটি নির্মাণ করতে হয়েছে। এ মডেলের ঘড়ি বিশ্বে মাত্র একটিই রয়েছে।
বিশ্বের সবচেয়ে দামি সাত ঘড়ি চিনে নিন
৬. প্যাটেক ফিলিস দ্য গ্র্যান্ডমাস্টার চাইম ওয়াচ
২.৬ মিলিয়ন ডলার ব্যয়ের এ ঘড়িটি নির্মিত হয়েছে সুইস ঘড়ি নির্মাতার ১৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে। এতে দুটি ডায়াল ও ২১৪টি যন্ত্রাংশ রয়েছে। আট বছর ধরে এক লাখ ঘণ্টা কর্মশক্তি (ম্যান আওয়ার) ব্যয় করে এটি নির্মিত হয়েছৈ।
বিশ্বের সবচেয়ে দামি সাত ঘড়ি চিনে নিন
৭. দ্য গ্র্যাফট ডায়মন্ডস হ্যালুসিনেশন ওয়াচ
৫৫ মিলিয়ন ডলার মূল্যের এ ঘড়িটি মূলত একটি গহনা বিশেষ। সবচেয়ে দামি ঘড়ির তালিকায় এটি একমাত্র লেডিস ঘড়ি। ঘড়ির ব্যবসায় নতুন নামা গ্র্যাফট জুয়েলারির নতুন ঘড়ি এটি। অনেকটা ব্রেসলেটের মতোই এ ঘড়িটিতে রয়েছে অসংখ্য ডায়মন্ড ও প্ল্যাটিনাম খণ্ডের সমাহার।
সূত্র : বিজনেস ইনসাইডhttp://www.kalerkantho.com/online/miscellaneous/2015/03/16/199375
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment