ভালহতে পয়সা লাগে না এটা সবারই জানা,তাহলে যারা সমাজে খারাপ কাজ করেছ,তারা কী ভাল হতে পারছে না। নাকি পাহার সমান বট গাছটি তাদের ছারছে না,,একটা কথা বোধ হয় বলা দরকার - অপরাধীকে চিহ্নিত করার আগেই যদি ছাত্রলীগের বা জামাতের সদস্য বলে দেই, তাহলে আমরা আসলে অপরাধীর বাঁচার সুড়ঙ্গ পথ তৈরি করে দিচ্ছি । আমাদের এই সমস্যাটা আসলে একটা সাংস্কৃতিক সমস্যা ।
নারীকে অত্যাচার বা টিজ করার ক্ষেত্রে সব দলেরই এক রা। সুতরাং এই হেয় করা বা নির্যাতন করাটা কোনো বিশেষ দলের বৈশিষ্ট্য বলে আমি মনে করি না । কে কোন দলের এটা গুরুত্বপূর্ন না। গুরুত্বপূর্ন বিষয় হচ্ছে অপরাধীর শাস্তি নিশ্চিত করা ।
আমাদের কথা বলা দরকার ঐ পুলিশ কেনো অপরাধীকে ছেড়ে দিলো সেটা নিয়ে । কথা বলা দরকার ঐ অমানুষগুলোর গ্রেফতারের দাবিতে। তারপর কথা বলা দরকার অমানুষগুলোর শক্তির উৎস নিয়ে ।
তখন যদি জানা যায় শক্তির উৎস ছিলো ছাত্রলীগের কোনো পর্যায়ের কোনো নেতা, আমার বিশ্বাস আওয়ামী লীগ তাদের শাস্তি দিতে দ্বিধা করবে না ।
কিভাবে এই বিশ্বাস হলো?
জাহাঙ্গীরনগর আর জগন্নাথ ইউনিভার্সিটিতে ইতিমধ্যেই তারা ছয়জনকে বহিষ্কার করেছে । এখন তাদের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতনের ফৌজদারি মামলা যেনো দ্রুত চালু করা হয় এটার জন্য আমরা অপেক্ষা করছি ।
আর ঢাকা ইউনিভার্সিটির ঘটনায় অপরাধীদের শীঘ্রই ধরা হবে এই আশায় তাকিয়ে আছি।এটা বলতে পারি আজ সমাজে যে আর্বজনা সৃষ্টি হচ্চে তা আগামি দিনের জন্য ভয়ংকর,,,,,,,,,,,,,,
Monday, April 27, 2015
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment